‘দলের নাম করে যারা চাঁদাবাজি করে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে তাদের কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবে না’
কমর আলী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শাহীদ চৌধুরী
মিরসরাইয়ে কমর আলী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদ স্থাপিত হয় ১৯৯১ সালে৷ ২০০৯ সাল পরবর্তী সময় থেকে বিএনপি ক্ষমতায় না থাকায় রাজনৈতিক রোষানলে বন্ধ হয়ে যায় সংগঠনটি৷ শনিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার হাইতকান্দি ইউনিয়নের কমর আলী বাজারে ফের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আলোচনা সভায় কমর আলী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের সভাপতি আবদুল ছালামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য উপজেলা বিএনপির সাবেক আহবায়ক আবদুল আউয়াল চৌধুরী। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী।
এসয় চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক আবদুর রহিম বেলাল, হাইতকান্দি ইউনিয়ন ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক সেলিম উদ্দিন ও কমর আলী শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালামের যৌথ সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, মিরসরাই উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক সালাহ উদ্দিন সেলিম চেয়ারম্যান, সাহেরখালী ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মাঈন উদ্দিন চৌধুরী, হাইতকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক ফজলুল হক, সাবেক চেয়ারম্যান নুর হোসেন, বিএনপি নেতা আবুল হাশেম, আবুল কালাম আজাদ, লিটু চৌধুরী, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক এস.এম হারুন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনোয়ার হোসেন শাওন, উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিব ফরহাদ হোসাইন, কাজী মনিরুল ইসলাম মনির, সাহেরখালী ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি নুর উদ্দিন, সাহেরখালী ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, প্রকৌশলী মুসলিম উদ্দিন, ছাত্রদল নেতা নাজিম উদ্দিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য আবদুল আউয়াল চৌধুরী বলেন, ‘বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের ফ্যাসিস্ট নেত্রী স্বাধীনতার ইতিহাসকে তরুণ প্রজন্মের কাছে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করেছে৷
প্রধান বক্তার বক্তব্যে উপজলা বিএনপির আহবায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষক ছিলেন জিয়াউর রহমান৷ আওয়ামী সরকার সেই ইতিহাসকে মুছে দিয়েছেন৷ সত্যকে কখনো চাপিয়ে রাখা যায় না৷ পুতে ফেলা সত্য আজ আবার জাতির সামনে উপস্থাপন হচ্ছে৷
শাহীদুল ইসলাম বলেন, ‘ দলের নাম করে যারা চাঁদাবাজি করে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে তাদের কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবে না৷ তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক এবং আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে৷ জনগণের কাছে দলের নাম ডুবাবেন না৷ জনসম্পৃক্ততা বাড়ান৷ জনগণের কল্যাণে কাজ করুন৷ ‘