ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বিএনপির বিশাল শোডাউন

top Banner

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপির উপজেলাব্যাপী শোডাউন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বড়দারোগাট-বারইয়ারহাট শোডাউন দেন নেতা-কর্মীরা।

শোডাউনের অংশ হিসেবে বিভিন্ন বাজারের থেমে থেমে বিক্ষোভ মিছিল করতে দেখা যায়। এতে অংশ নিয়েছেন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক নুরুল আমিন, সদস্য আব্দুল আউয়াল চৌধুরী, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক বিএনপির আহবায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী, যুগ্ম আহবায়ক সালাহ উদ্দিন সেলিম, নুরুল আবছার চেয়ারম্যান, আজিজুর রহমান চৌধুরী, জসীম উদ্দিন, মিরসরাই পৌর বিএনপির আহবায়ক মহিউদ্দিন, বারইয়ারহাট পৌর বিএনপির সাবেক আহবায়ক মাঈন উদ্দিন লিটন, বর্তমান সদস্য সচিব কমিশনার নিজাম উদ্দিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা জমির উদ্দিন, সাহেরখালী ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মাঈন উদ্দিন চৌধুরী, হাইতকান্দি ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক ফজলুল হক, মায়ানী ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক নুর হোসেন, মিঠানালা ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক রেজাউর রহমান চৌধুরী, মিরসরাই সদর ইউনিয়ন আহবায়ক নাসির উদ্দিন, ইছাখালী ইউনিয়ন আহবায়ক আবু নোমান ভূঁইয়া, জোরারগঞ্জ ইউনিয়ন আহবায়ক সাইদুর রহমান নশু, হিঙ্গুলী ইউনিয়ন আহবায়ক কাজী সালেহ আহম্মদ, করেরহাট ইউনিয়ন আহবায়ক রেজাউল করিম, খৈয়াছরা ইউনিয়ন সদস্য সচিব আবদুর রহিম বাবলু, মঘাদিয়া ইউনিয়ন সদস্য সচিব আলা উদ্দিন, কাটাছরা ইউনিয়ন সদস্য সচিব নুর উদ্দিন জাহিদ, মিরসরাই সদর ইউনিয়ন সদস্য সচিব কামরুল আলম, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক শওকত আকবর সোহাগ, এস.এম হারুন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ওমর শরীফ, উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি সরোয়ার হোসেন রুবেল, উপজেলা জাসাসের সভাপতি মেশকাত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মনোয়ার হোসেন শাওন, উপজেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক সামসুল হুদা খাঁনসাব উপজেলা তাঁতী দলের সভাপতি মাঈন উদ্দিন মনি, সাধারণ সম্পাদক নুর ছাপা ডিপটি, উপজেলা মৎস্যজীবি দলের সভাপতি আবুল হাসেম, সাধারণ সম্পাদক মুন্না, উপজেলা মহিলা দলের সভাপতি জোবাইদা শিরিন, সাধারণ সম্পাদক শাহনাজ স্বপ্না, মিরসরাই পৌর যুবদলের সদস্য সচিব বোরহান উদ্দিন সবুজ, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম দলের সদস্য সচিব সরওয়ার হোসেন জনি প্রমুখ।
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, সৈরাচারি শেখ হাসিনাসহ তাঁর দোসরদের গণহত্যাকারী হিসেবে বিচারের আওতায় আনতে হবে। এই দাবীতে উপজেলার ১৬ ইউনিয়ন ও দুই পৌরসভার হাজার হাজার নেতা-কর্মী রাজপথে স্বোচ্ছার ছিলেন।

 

 

আরো খবর